সবচেয়ে পবিত্র বিষয়কেই নোংরা নজরে দেখা হয়। দাবি তমন্না ভাটিয়ার। পর্দায় তাঁর রূপে কুপোকাত অনুরাগীরা। তাঁর শরীরী হিল্লোল অন্য এক আবেশ তৈরি করতে পারে বলে মনে করেন অনুরাগীরা। ‘আজ কি রাত’ গানে নাচের পরে অনুরাগীদের কাছে তিনি হয়ে উঠেছেন স্বপ্নসুন্দরী। বাস্তবে তমন্না স্পষ্টবাদী। যে কোনও বিষয়ে খোলামেলা কথা বলতেই ভালবাসেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তমন্না কথা বলেন যৌনতা নিয়ে।
অভিনেত্রীর মতে, পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্র বিষয়কেই নোংরা দৃষ্টিতে দেখা হয়। তমন্না বলেন, “মানুষ যখন আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, তখন একটি অদ্ভুত পদ্ধতি অবলম্বন করেন তাঁরা। আপনাকে লজ্জিত ও দোষী বোধ করানোর চেষ্টা করতে থাকেন তাঁরা। এঁরা সব সময়ে চান, যাতে আপনি নিজের কাজের জন্য লজ্জিত বোধ করেন।”
নিজের কাজের জন্য লজ্জিত হওয়া সবচেয়ে বড় ভুল বলে মনে করেন তমন্না। অভিনেত্রী যৌনতা প্রসঙ্গে বলেন, “যে মুহূর্তে কেউ আপনাকে লজ্জিত বোধ করাতে পারবে, সেই মুহূর্তে আপনি তার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবেন। কী অদ্ভুত ভাবে, সবচেয়ে পবিত্র বিষয় নিয়ে আমরা লজ্জিত বোধ করি। কারণ আমাদের এই ভাবেই ভাবানো হয়েছে। আমরা ভাবতে থাকি, কী খারাপ কাজটাই না আমরা করে ফেললাম! কিন্তু এটা তো জীবনেরই অঙ্গ। এর জন্যই তো আজ আমাদের অস্তিত্ব রয়েছে এই দুনিয়ায়।”
উল্লেখ্য, গত বছর তমন্নার ‘আজ কি রাত’ ঝড় তুলেছিল অনুরাগীদের মধ্যে। তমন্না জানিয়েছেন, এই গান প্রকাশ হওয়ার পরে বহু মহিলা তাঁকে কুর্নিশ জানিয়েছেন সামান্য পৃথুল চেহারা প্রদর্শনের জন্য। সেই মহিলাদের কাছে নাকি তমন্না অনুপ্রেরণার কাজ করেছিলেন। যদিও তমন্না ভাবতেন, তিনি সেই সময়ে যথেষ্ট ছিপছিপে চেহারার অধিকারীই ছিলেন।
অভিনেত্রীর মতে, পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্র বিষয়কেই নোংরা দৃষ্টিতে দেখা হয়। তমন্না বলেন, “মানুষ যখন আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, তখন একটি অদ্ভুত পদ্ধতি অবলম্বন করেন তাঁরা। আপনাকে লজ্জিত ও দোষী বোধ করানোর চেষ্টা করতে থাকেন তাঁরা। এঁরা সব সময়ে চান, যাতে আপনি নিজের কাজের জন্য লজ্জিত বোধ করেন।”
নিজের কাজের জন্য লজ্জিত হওয়া সবচেয়ে বড় ভুল বলে মনে করেন তমন্না। অভিনেত্রী যৌনতা প্রসঙ্গে বলেন, “যে মুহূর্তে কেউ আপনাকে লজ্জিত বোধ করাতে পারবে, সেই মুহূর্তে আপনি তার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবেন। কী অদ্ভুত ভাবে, সবচেয়ে পবিত্র বিষয় নিয়ে আমরা লজ্জিত বোধ করি। কারণ আমাদের এই ভাবেই ভাবানো হয়েছে। আমরা ভাবতে থাকি, কী খারাপ কাজটাই না আমরা করে ফেললাম! কিন্তু এটা তো জীবনেরই অঙ্গ। এর জন্যই তো আজ আমাদের অস্তিত্ব রয়েছে এই দুনিয়ায়।”
উল্লেখ্য, গত বছর তমন্নার ‘আজ কি রাত’ ঝড় তুলেছিল অনুরাগীদের মধ্যে। তমন্না জানিয়েছেন, এই গান প্রকাশ হওয়ার পরে বহু মহিলা তাঁকে কুর্নিশ জানিয়েছেন সামান্য পৃথুল চেহারা প্রদর্শনের জন্য। সেই মহিলাদের কাছে নাকি তমন্না অনুপ্রেরণার কাজ করেছিলেন। যদিও তমন্না ভাবতেন, তিনি সেই সময়ে যথেষ্ট ছিপছিপে চেহারার অধিকারীই ছিলেন।